1. admin@protisomoyersomachar.com : admin : chayan ahmed
লাবণী-মাহমুদুলের ভাই-বোনের সম্পর্ক ছিল!মাহমুদুল হাসানকে অনেক স্নেহ করতেন খন্দকার লাবণী - দৈনিক দিনের সমাচার
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ১০:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাল সনদে চাকরি নেওয়া কুষ্টিয়ার আওয়ামী লীগ নেত্রী চাকরিচ্যুত কুষ্টিয়া চেম্বারের পরিচালকের সাথে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) শুভেচ্ছা বিনিময় তারুণ্যের শক্তিতেই মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব — জিয়া সাইবার ফোর্স কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সেল বাংলাদেশের প্রধান হলেন সাংবাদিক মোঃ খায়রুল আলম রফিক কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির শুভেচ্ছা বিনিময় কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, অস্ত্রের মুখে চিকিৎসার টাকা লুট কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির মতবিনিময় নেতাকর্মীদের বই উপহার দিয়ে প্রশংসিত জিয়া সাইবার ফোর্সের নেতা পলাশ কুষ্টিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারী আইনজীবীর মৃত্যু জিয়া সাইবার ফোর্সের সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হলেন পলাশ

লাবণী-মাহমুদুলের ভাই-বোনের সম্পর্ক ছিল!মাহমুদুল হাসানকে অনেক স্নেহ করতেন খন্দকার লাবণী

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০২২
  • ২৩৭ বার পঠিত প্রিন্ট করুন

সমাচার ডেস্ক অনলাইনঃ 

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের এডিসি খন্দকার লাবণীর সঙ্গে পুলিশ কনস্টেবল মাহমুদুল হাসানের ভাই-বোনের সম্পর্ক ছিল। মাহমুদুল হাসানকে অনেক স্নেহ করতেন খন্দকার লাবণী। এমনটাই জানিয়েছেন পুলিশ কনস্টেবল মাহমুদুল হাসানের বড় বোন সুমাইয়া খাতুন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুষ্টিয়া শহরতলীর পূর্ব আলফামোড় এলাকায় নিজ বাসভবনে এসব কথা বলেন তিনি।

সুমাইয়া খাতুন আরও বলেন,মাগুরা পুলিশ লাইন থেকে সকালে মাহমুদুল হাসান সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে বলে জানিয়েছেন। পরে আত্মহত্যা করেছে বলে জানায়। মাহমুদুলের এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পাচ্ছি না। খন্দকার লাবণী মাহমুদুল হাসানকে শুধু ছোট ভাই ভাবতেন। তাদের কোনো খারাপ সম্পর্ক ছিল না। দুইদিন আগে আমার আর মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে ভাই বোনের স্বাভাবিক কথা হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত আমার বাবা মো. এজাজুল হক খান। ভাই মাহমুদুল হাসান পুলিশে
চাকরি পায় ‘দুই বছর চার মাস আগে। তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি খন্দকার লাবণীর দেহরক্ষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

গেল দেড় মাস আগে মাহমুদুল মাগুরা পুলিশ লাইনে বদলি হয়ে আসে। সেখানেই সে কর্মরত ছিলেন। এর বেশি কিছু আমি জানি না।

পুলিশের একটি সূত্র জানায়, দুটি ঘটনার মধ্যে যোগসূত্র থাকার সম্ভাবনা বেশি। কারণ নিহত পুলিশ কনস্টেবল মাহমুদুল হাসান এর আগে খুলনা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার এডিসি খন্দকার লাবণীর দেহরক্ষী ছিলেন। মাত্র দেড় মাস আগে মাহমুদুল মাগুরায় বদলি হয়ে আসেন। অন্যদিকে ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে এসে গতকাল বুধবার (২০ জুলাই) রাতে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন এডিসি খন্দকার লাবণী। তিনি মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার ৬নং কাদিরপাড়া ইউনিয়নের বরালিদহ গ্রামের খন্দকার শফিকুল আজমের মেয়ে। তার স্বামী তারেক আবদুল্লাহ বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক। তাদের সংসারে দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে। গত ১৭ জুলাই এক সপ্তাহের ছুটিতে লাবণী গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে। গতকাল বুধবার লাবণী শ্রীপুর ইউনিয়নের সারঙ্গ দিয়া গ্রামে নানার বাড়িতে অবস্থান করছিল। গভীর রাতে সে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে।

 

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দৈনিক দিনের সমাচার
Theme Customized By Theme Park BD
error: Content is protected !!