বৃহস্পতিবার , ৯ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৪শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল

১৭ তারিখের নিজের নির্বাচনের ১৭ দফা প্রতিশ্রুতি ভোট না দিলেও কিংবা পরাজিত হলেও ভোটারদের উদ্দেশ্যে প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি

প্রকাশিত হয়েছে -

সমাচার ডেস্ক অনলাইন 


১৭ তারিখের নিজের নির্বাচনের ১৭ দফা প্রতিশ্রুতি

ভোট না দিলেও কিংবা পরাজিত হলেও ভোটারদের উদ্দেশ্যে প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিঃ

১৷ বিনামূল্যে দুস্থ, অসহায় মানুষের সিভিল, ক্রিমিনাল মামলায় বাদী পক্ষকে আইনি সহায়তা।

২। অন্যান্য সকল ভোটার কিংবা তার নির্বাচনী এলাকার ভোটারদের বিনামূল্যে আইনি পরামর্শ।

৩। হাসপাতালে ভোটার কিংবা তার আত্মীয় স্বজন অথবা তার নির্বাচনী এলাকার যেকোনো ভোটার এলে ইমারজেন্সি সেবা ও প্রাথমিক চিকিৎসা পাওয়ায় সহযোগিতা করা।

৪। জরুরি রক্তের প্রয়োজন হলে রক্তদাতা গোষ্ঠী কিংবা সংগঠনের সহায়তায় রক্ত জোগাড়ে ইমারজেন্সি সহায়তা।

৫। বিভিন্ন ক্লিনিকে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের, জনপ্রতিনিধি এবং সমাজসেকদের সুপারিশে ২৫% পর্যন্ত মেডিক্যাল টেষ্টে ছাড়ের ব্যবস্থায় উদ্যোগ নেয়া।

৬। গ্রাম, পাড়া মহল্লার সত্য ঘটনা সমাজে তুলে ধরতে সম্মানিত সাংবাদিক ভাইদের নাম্বারের তালিকা প্রদান করে সন্ত্রাস, দূর্নীতি ও অপশক্তির বিরুদ্ধে সত্যের অসী চালনের ক্ষেত্র তৈরী করা। মিথ্যা অভিযোগের বিরুদ্ধে সত্যকে প্রতিষ্ঠা করা।

৭। কুষ্টিয়া শহরে অবস্থিত সকল সরকারি দপ্তর, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সেবাসমূহ অনলাইনে বিনামূল্যে তথ্য অনুসন্ধানে সহায়তা প্রদান।

৮। সদর আসনের শিক্ষার্থীদের বিদেশে স্কলারশিপ, সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, নিয়োগ পরীক্ষার তথ্য বিনামূল্যে সরবরাহ করা।

৯। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় এনজির কর্মসূচি সদর আসনে আনয়নের মাধ্যমে বেসরকারি উদ্যোগের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করা।

১০। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সকল সংগঠনের সহায়তায় শিশু ও কিশোরদের মানসিক বিকাশ ও স্বাস্থ্যের পরিচর্যার ব্যাপারে জনমত গঠন করে অভিভাবক ও শিক্ষকদের সমন্বয়ে মাদক, ইন্টারনেট আসক্তি, কিশোর গ্যাং এর বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

১১। স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সম্পর্ক, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বৃদ্ধিতে উদ্যোগ গ্রহণ করা।

১২। তথ্য প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের কার্যকরিতা মাঠ পর্যায়ের যুবকদের প্রশিক্ষিত করে বেকারত্ব দূরীকরণ প্রচেষ্টার উদ্যোগ গ্রহণ করা।

১৩। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গ্রাম আদালত, গ্রাম পুলিশ, আইনজীবী, উন্নয়ন কর্মী, জনপ্রতিনিধি, সুধী সমাজ, সাংবাদিকদের সমন্বয়ে দূর্নীতি বিরোধী ফোরাম গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ।

১৪। স্থানীয় সরকারের আওতাধীন জনপ্রতিনিধিদের জেলা পরিষদের কাছে ইউনিয়ন, উপজেলা ও পৌরসভার পাওনা কিংবা প্রজেক্টগুলোর ধারনা পরিষ্কারের উদ্যোগ নেওয়া।

১৫। নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন সমস্যা, অভিযোগ, আপত্তি গুলোর জন্য সকল গ্রাম ও মহল্লার কেন্দ্রীয় মসজিদ, মন্দির, গীর্জায় কম্পলেইন বক্স রাখা। সেগুলো সমাধানে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা ও সমন্বয়ের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

১৬। জেলা পরিষদ সদস্যদের নিয়ে কেন্দ্রীয় ফোরাম গঠন করা। এবং জেলা পরিষদের বরাদ্দ, প্রকল্প বৃদ্ধি, বিদেশী সহায়তা সরাসরি উন্নয়ন প্রকল্পে গ্রহণের ব্যাপারে পার্লামেন্টে প্রস্তাব উত্থাপন।

১৭। স্থানীয় সরকারের উন্নয়নে ও বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে নাগরিকদের সম্পৃক্ত করে জনপ্রতিনিধিদের চাপ হ্রাসে সহায়তার উদ্যোগ গ্রহণ।

অ্যাডভোকেট মোঃ মুহাইমিনুর রহমান পলল। ঘুড়ি মার্কায় ৪ নং ওয়ার্ড কুষ্টিয়া সদর সদস্য প্রার্থী।