1. admin@protisomoyersomachar.com : admin : chayan ahmed
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা উন্নয়ন বিভাগের পরিচালকের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ - দৈনিক দিনের সমাচার
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুষ্টিয়া সদরের আব্দালপুর-ঝাউদিয়া ইউনিয়নে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ ও লক্ষী পূজা মন্দির পরিদর্শন  জাল সনদে চাকরি নেওয়া কুষ্টিয়ার আওয়ামী লীগ নেত্রী চাকরিচ্যুত কুষ্টিয়া চেম্বারের পরিচালকের সাথে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) শুভেচ্ছা বিনিময় তারুণ্যের শক্তিতেই মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব — জিয়া সাইবার ফোর্স কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সেল বাংলাদেশের প্রধান হলেন সাংবাদিক মোঃ খায়রুল আলম রফিক কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির শুভেচ্ছা বিনিময় কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, অস্ত্রের মুখে চিকিৎসার টাকা লুট কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির মতবিনিময় নেতাকর্মীদের বই উপহার দিয়ে প্রশংসিত জিয়া সাইবার ফোর্সের নেতা পলাশ কুষ্টিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারী আইনজীবীর মৃত্যু

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা উন্নয়ন বিভাগের পরিচালকের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ১৯৬ বার পঠিত প্রিন্ট করুন




স্টাফ রিপোটার ॥





ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক ও মেগা প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নওয়াব আলী বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখ্য এই নওয়াব আলী পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ নীতিমালার সমস্ত শর্ত ভঙ্গ করে রেজিস্টারে মত গুরুত্বপূর্ণ পথটি বাগিয়ে নেন। রেজিস্টার থাকা অবস্থায় বিভিন্ন নিয়োগ বাণিজ্য ও নারী কেলেঙ্কারি অভিযোগের পরিপেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশনে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনকে পত্র দেন সে আলোকে দুর্নীতি দমন কমিশন ও যদি কমিশনের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি তদন্ত কমিটি হয়। তদন্ত কমিটিতে দোষী সাব্যস্ত হলে দুর্নীতি দমন কমিশন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পত্র দেয়। তদন্ত কমিটির সুপারিশ মোতাবেক বিভাগীয় শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে পত্র প্রদান কর। নওয়াব আলী কোন অদৃশ্য শক্তির বলে আজ পর্যন্ত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সে বিষয়ে কোনো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। উল্লেখ্য যে বিভিন্ন ঘটিত ঘটনায় জড়িত থাকার কারণে পটুয়াখালী অঞ্চলের জনগণের কর্তিক লাঞ্ছিত হয়ে অন্ধকারে পালিয়ে এসে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। ছাত্র অবস্থাতে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও কুষ্টিয়া জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। যে ছাত্র ইউনিয়ন দলটি বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সহযোগী সংগঠন। বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি এখনও ও ছাত্র ইউনিয়ন বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র ও আন্দোলন করে যাচ্ছে।কিন্তু নওয়াব আলী বর্তমান সরকারের আমলে পরিচালকের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ দায?িত্ব পালন করচ্ছে। ছাত্রলীগ করা বহু ত্যাগী ছাত্রনেতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার সময় পর্যায়ের কর্মরত আছেন। কিন্তু কোন অদৃশ্য কারণে তিনি লাভজনক পদ বাগিয়ে নিয়েছেন। বর্তমান উপাচার্য তার বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে অতিরিক্ত রেজিস্টার থেকে নামিয়ে পুনরায় তাকে ডেপুটি রেজিস্টার পদে নামিয়ে দেন।কোন শক্তির বলে পুনরায় তিনি পরিচালনা উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক( ভারপ্রাপ্ত) ও মেগা প্রকল্প পরিচালকের পথটি বাগিয়েছেন।প্রকল্প পরিচালক হওয়ার পর থেকে তার বিরুদ্ধে মেগা প্রকল্পের সীমাহীন দুর্নীতি ও বহুবার বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ফার্নিচার নিয়ে বিভিন্ন দুর্নীতি হয়, দশটা দশ তলা ভবনের নির্মাণ কাজে নিয়ে নির্মাণ কাজের বিল থেকে অর্থ আদাই এবং নিম্নর্মানের ফার্নিচার সরবরাহ করার কারণে বিশ্ববিদ্যালয় বহু আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। এছাড়াও বর্তমানে ৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা ভুয়া বিল উত্তোলন করার বিষয়টি তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান তাছাড়া মীর মোশাররফ হোসেন ভবনে প্রায় সাড়ে আট কোটি টাকার কাজে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগসাজশে নিম্নমানের থাই গ্লাস ও ছাদে নিম্নমানের কার্পেটিং সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে ঠিকাদার কে বিল দিয়ে দেয়।
এছাড়া ৬ জন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে কাজ থেকে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার নাম করে কাজের বিল ভাউচার আটকে রেখে প্রায় ৮ লক্ষ টাকা চাঁদাবাজি করে। তাছাড়া প্রায় নয় লক্ষ টাকার একাউন্টস এর অটোমেশন সফটওয়্যার টেন্ডার করে নিজেদের পরিচিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে আড়াই লক্ষ টাকার মধ্যে কাজ শেষ করে । কিন্তু ভাউচার দেখাইছে প্রায় নয় লক্ষ টাকার।
কিভাবে একজন চতুর্থ গ্রেডের কর্মকর্তা রাতারাতি এত সম্পদের পাহাড় গড়লেন । উল্লেখ্য কুষ্টিয়া শহরের থানা পাড়ায় অবস্থিত পাঁচ তলা বিশিষ্ট একটা বাড়ি রয়েছে। তাছাড়া তার কুয়াকাটা ছি বিজে যে পরিমাণ জমি আছে তার আনুমানিক বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকারও বেশি। এখানেই শেষ নয় তার সম্পদ রাজধানী ঢাকা শহরের হাতির পুলের মত জায়গায় একটি ফ্লাট আছে যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। নওয়াব আলী কয়েকবার ফোন করা হলে ফোন রিসিভ করেননি।

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দৈনিক দিনের সমাচার
Theme Customized By Theme Park BD
error: Content is protected !!