শুক্রবার , ১০ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৫শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল

শাপলাপুরের অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেছেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবদুল গফুর মানিক

প্রকাশিত হয়েছে -




আকতার মিয়া কক্সবাজার প্রতিনিধি:





কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবদুল গফুর মানিক পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে শাপলাপুর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের হতদরিদ্র, প্রতিবন্ধী,অন্ধ,পঙ্গু ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেছেন।

গত ২১ই মার্চ বৃহস্পতিবার মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের ১ নাম্বার থেকে শুরু করে ৯ নাম্বার পর্যন্ত টমটমগাড়ি যুগে তিনি ওয়ার্ডের বিভিন্ন
এলাকা ঘুরে অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী তুলে দেন। সেই সময় জে.এম.ঘাট এলাকার হতদরিদ্র বদি আলমের কাছে আব্দুল গফুর মানিক সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন,শাপলাপুর ইউনিয়নের
এমন একজন যোগ্য প্রাথী আমরা শাপলাপুরবাসী পেতে যাচ্ছি যার কাছে অহংকার শব্দটি নেই বললে চলে বদি আলম বলেন,আমরা এই রকম একজন যোগ্য প্রাথী চেয়েছিলাম শাপলাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে আমরা তাকে আমাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে বিজয় সুনিশ্চিত করবো ইনশাআল্লাহ।

শাপলাপুর ইউনিয়নের একজন ফুটবলার বলেন,আব্দুল গফুর মানিক খুব ভদ্র,নম্র একজন মানুষ যার ভিতর অহংকার বলতে কিছু নাই মানিক ভাই কে যেখানে দাওয়াত করবেন সেখানে ছুটে যান। শাপলাপুর ইউনিয়নের মসজিদ, এতিমখানা, মাদ্রাসা, স্কুল, মাহফিল,সভা,খেলাধুলাসহ নানান রকম জায়গায় মানুষের ভালোবাসায় ছুটে যান আব্দুল গফুর মানিক।তিনি আর্থিক ভাবে যা সহযোগিতা করতে পারেন তা মানুষের মাঝে নগদ দিয়ে যান, আশ্বাস দিয়ে বেঈমানী করেন না! এই ব্যক্তিই শাপলাপুর ইউনিয়নের জন্য দরকার বলে মনে করি।

শাপলাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চন সম্পর্কে জানতে চাইলে আব্দুল গফুর মানিক বলেন, আমি গত ৫ বছরের কাছাকাছি শাপলাপুর ইউনিয়নের মানুষের পাশে আছি ভবিষ্যতে ও থাকবো। শাপলাপুর ইউনিয়নে যে,কত হতদরিদ্র পরিবার আছে কেউ না জানলে ও আমি জানি কারণ কমবেশি তাদের পাশে থেকে কাজ করার চেষ্টা করে যাচ্ছি, এই শাপলাপুরে আমার কোন ইনকাম সোর্স নাই, আমি আমার ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান চকরিয়া হামদান হোস্টেল, সিটি, রয়েল,চক্ষু হাসপাতালসহ কয়েক টা প্রতিষ্ঠান থেকে যা আয় করি তা দিয়ে
শাপলাপুরের মানুষের পাশে থেকে কাজ করার চেষ্টা করি। এই কাজের ধারাবাহিকতা ইনশাআল্লাহ বজায় রাখার চেষ্টা করে যাবো।