1. admin@protisomoyersomachar.com : admin : chayan ahmed
একুশে পদকপ্রাপ্ত কণ্ঠশিল্পী আবদুল জব্বারের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ - দৈনিক দিনের সমাচার
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাল সনদে চাকরি নেওয়া কুষ্টিয়ার আওয়ামী লীগ নেত্রী চাকরিচ্যুত কুষ্টিয়া চেম্বারের পরিচালকের সাথে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) শুভেচ্ছা বিনিময় তারুণ্যের শক্তিতেই মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব — জিয়া সাইবার ফোর্স কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সেল বাংলাদেশের প্রধান হলেন সাংবাদিক মোঃ খায়রুল আলম রফিক কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির শুভেচ্ছা বিনিময় কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, অস্ত্রের মুখে চিকিৎসার টাকা লুট কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির মতবিনিময় নেতাকর্মীদের বই উপহার দিয়ে প্রশংসিত জিয়া সাইবার ফোর্সের নেতা পলাশ কুষ্টিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারী আইনজীবীর মৃত্যু জিয়া সাইবার ফোর্সের সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হলেন পলাশ

একুশে পদকপ্রাপ্ত কণ্ঠশিল্পী আবদুল জব্বারের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"transform":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}




সমাচার ডেস্ক অনলাইন :





সঙ্গীত জগতের কিংবদন্তী ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী আব্দুল জব্বারের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৭ সালের আজকের এই দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি।

আব্দুল জব্বার ১৯৩৮ সালের ৭ নভেম্বর কুষ্টিয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৬ সালে তিনি মেট্রিক পাশ করেন। ১৯৫৮ সালে তৎকালীন পাকিস্তান বেতারে গান গাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় তার সংগীত জীবন। রাজকীয় ওই যাত্রার পর ১৯৬৪ সাল থেকে তিনি বিটিভিতে শিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। তার আগেই ১৯৬২ সালে তিনি চলচ্চিত্রে প্রথম প্লেব্যাক করেন। তবে ১৯৬৮ সালে ‘এতটুকু আশা’ সিনেমাতে সত্য সাহার সুরে তাঁর গাওয়া ‘তুমি কি দেখেছ কভু’ গানটি দিয়ে রাতারাতি পরিচিতি লাভ করেন। একই বছর ‘পিচ ঢালা পথ’ সিনেমাতে রবিন ঘোষের সুরে ‘পিচ ঢালা এই পথটারে ভালবেসেছি’ ও ‘ঢেউয়ের পর ঢেউ’ সিনেমাতে রাজা হোসেন খানের সুরে ‘সুচরিতা যেওনাকো’, আর ‘কিছুক্ষণ থাকো’- এ দুটি গান তাকে এনে দেয় আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা।

আব্দুল জব্বারের ক্যারিয়ারে মাইলফলক একটি গান ‘ওরে নীল দরিয়া’। এটি তিনি ১৯৭৮ সালে মুক্তি পাওয়া ‘সারেং বৌ’ সিনেমাতে আলম খানের সুরে গেয়েছিলেন।

এ গানের প্রতি বিশেষভাবে দুর্বল ছিলেন শিল্পী নিজেও। যে বছর মারা যান সেই ২০১৭ সালে এ গানের সিক্যুয়েল হিসেবে ‘কোথায় আমার নীল দরিয়া’ শিরোনামে একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেন। এটিই তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারের একমাত্র মৌলিক গানের অ্যালবাম।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল ও প্রেরণা জোগাতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ‘সালাম সালাম হাজার সালাম, ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’সহ অসংখ্য গানে কণ্ঠ দেন। তাঁর গানে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন।

যুদ্ধের সময় তিনি প্রখ্যাত ভারতীয় কণ্ঠশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে মুম্বাইয়ের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরিতে কাজ করেন। তখন কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প ঘুরে প্রেরণা জোগাতে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গণসংগীত পরিবেশন করেছেন। ওই সময় গণসংগীত গেয়ে প্রাপ্ত ১২ লাখ রুপি তিনি স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের ত্রাণ তহবিলে দান করেছিলেন।

সংগীতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আবদুল জব্বার ১৯৮০ সালে একুশে পদক ও ১৯৯৬ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার পান।

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দৈনিক দিনের সমাচার
Theme Customized By Theme Park BD
error: Content is protected !!