1. admin@protisomoyersomachar.com : admin : chayan ahmed
ইদ্দত পালন ছাড়াই বিয়ে করা ইবির শিক্ষক প্রো-ভিসি হতে মরিয়া! - দৈনিক দিনের সমাচার
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাল সনদে চাকরি নেওয়া কুষ্টিয়ার আওয়ামী লীগ নেত্রী চাকরিচ্যুত কুষ্টিয়া চেম্বারের পরিচালকের সাথে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) শুভেচ্ছা বিনিময় তারুণ্যের শক্তিতেই মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব — জিয়া সাইবার ফোর্স কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সেল বাংলাদেশের প্রধান হলেন সাংবাদিক মোঃ খায়রুল আলম রফিক কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির শুভেচ্ছা বিনিময় কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, অস্ত্রের মুখে চিকিৎসার টাকা লুট কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির মতবিনিময় নেতাকর্মীদের বই উপহার দিয়ে প্রশংসিত জিয়া সাইবার ফোর্সের নেতা পলাশ কুষ্টিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারী আইনজীবীর মৃত্যু জিয়া সাইবার ফোর্সের সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হলেন পলাশ

ইদ্দত পালন ছাড়াই বিয়ে করা ইবির শিক্ষক প্রো-ভিসি হতে মরিয়া!

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৫১ বার পঠিত প্রিন্ট করুন




ইবি প্রতিনিধি:





কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া। ক্যাম্পাসে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে নতুন ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নিয়োগে কাজ করে যাচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এদিকে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি হিসেবে নিয়োগ পেতে মড়িয়া হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত ও চরিত্রহীন অধ্যাপক ড. আব্দুস সামাদ।

বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক (পরকীয়া) করে ইবির আইন বিভাগের ড. মাকসুদা আকতার মুনিয়াকে বিয়ে করেন তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের একই ভবনে অবস্থান করার সুবাদে
স্বামী (মরহুম অধ্যাপক আকরাম হোসেন মজুমদার)
বেঁচে থাকা সত্ত্বেও মুনিয়াকে অবৈধ সম্পর্কে জড়াতে বাধ্য করান সামাদ।

তাঁর নিজ এলাকা বগুড়ার সব সম্পত্তি তাঁর প্রথম স্ত্রীকে লিখে দেয়ার শর্তে পরকীয়া প্রেমিকা মুনিয়াকে বিয়ে করতে রাজী করান সামাদ।

যার ফলশ্রুতিতে মুনিয়ার স্বামী (একই বিভাগের অধ্যাপক) মারা যাওয়ার একুশ দিন না পেরোতেই তাঁকে বিবাহের চাপ প্রদান করেন তিনি।

ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক স্বামী/স্ত্রী কাউকে বিয়ে করতে চাইলে স্বামী/স্ত্রী’র মৃত্যুর ৪ মাস ১০ দিন পর বিয়ে করার বিধান থাকলেও সামাদ ২১ দিনের মাথায় মুনিয়াকে বিবাহ করেন। যেটি ইসলামে সম্পূর্ণ অবৈধ।

জানা গেছে, সামাদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও ইবির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের দুর্নীতিবাজ শিক্ষক এমতাজ হোসেনের একান্ত আস্থাভাজন।

এমতাজের কু-কর্ম নিয়ে নিউজ করায় ইবির প্রশাসক হওয়ার খাতা থেকে নাম কাটা যাওয়ায় চরিত্রহীন শিক্ষককে মোস্ট সিনিয়র প্রফেসর হিসেবে আখ্যা দিয়ে মন্ত্রণালয়ে সিভি জমা দেন।

সামাদ প্রো-ভিসি হয়ে আসলে এমতাজ তাঁর কু-কর্ম বহাল তবিয়তে চালিয়ে যেতে পারবেন বলে সামাদকে প্রো-ভিসি করতে উঠে পড়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

উল্লেখ্য, মাকসুদা আক্তার মুনিয়া ইবির আইন বিভাগে ভর্তি হওয়ার আগেই একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মরহুম আকরাম হোসেন মজুমদারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। মরহুম আকরাম হোসেন মজুমদার মুনিয়াদের বাসায় লজিং ছিলেন। সেই সুবাদে আইন বিভাগে ভর্তি হওয়ার আগেই বিয়ে করেন আকরাম হোসেন মজুমদারকে।

তাদের বিয়ে পড়ান কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম মাদ্রাসার বর্তমান প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম। এ বিষয়টি তৎকালিন কুমিল্লার এএসপি সাজেদুর তদন্ত করেছিলেন।

মরহুম আকরাম হোসেন মজুমদার অনেক ভাল শিক্ষক ও সাদা মনের অধিকারী ছিলেন।

তার সরলতার সুযোগে মুনিয়া ড. সামাদের সাথে পরকীয়া সম্পর্কে লিপ্ত হন।

যাহোক, ইবির আইন বিভাগে ভর্তি হওয়ার পর তারা তাদের বিয়ের বিষয়টি গোপন রাখেন।

কারণ কোন শিক্ষার্থীর সাথে সম্পর্কৃত কোন আত্মীয় বিভাগীয় পরীক্ষা কমিটির কোন সদস্য হিসেবে থাকতে পারবেন না।

পরে ওভার মার্কিং করে মুনিয়াকে আইন বিভাগের ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট করেন তাঁর সাবেক স্বামী।

বিষয়টি বিভাগে যারা শিক্ষকতা করেন তারা পরে সবাই জানতেন।

বিষয়গুলো তদন্ত করা এখন সময়ের দাবি।

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দৈনিক দিনের সমাচার
Theme Customized By Theme Park BD
error: Content is protected !!