বুধবার , ৮ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৩শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির শোভাযাত্রায় যুবদল নেতা জিল্লুর নেতৃত্বে র‌্যালি

প্রকাশিত হয়েছে -




নিজস্ব প্রতিনিধিঃ





ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কুষ্টিয়া জেলা শাখার নবগঠিত আহবায়ক কমিটির উদ্যোগে শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এই শোভাযাত্রা সফল করতে কুষ্টিয়া শহর যুবদলের সদস্য সচিব জিল্লুর রহমান জনির নেতৃত্বে পৌরসভা চত্বরে তিন হাজারের অধিক কর্মী সমর্থক উপস্থিত হয়েছিলো।
বৃহস্পতিবার (৭নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে কুষ্টিয়া পৌর সভার বিজয় উল্লাস চত্বরে জেলা বিএনপির নবগঠিত আহবায়ক কমিটি শোভাযাত্রার আয়োজন করে। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এতে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক সাংসদ অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এসময় এক বর্ণাঢ্য আয়োজনে উৎসব মুখর পরিবেশ র‌্যালি  সহকারে শহরের এন এস রোড প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শোভাযাত্রাটি। এদিকে জেলা বিএনপির র‌্যালিতে অংশ গ্রহণের পূর্বে অনেক কর্মী সমর্থকদের চলে যেতে দেখা যায়। তবে কুষ্টিয়া শহর যুবদলের সদস্য সচিব জিল্লুর রহমান জনির নেতৃত্বে হাজার হাজার যে সকল কর্মী সমর্থক এসেছিলো তাদেরকে অনুষ্ঠানের শেষ পর্যন্ত দেখা যায়।
ঐতিহাসিক ৭নভেম্বর ১৯৭৫ সালের বিষয়ে শহর যুবদলের সদস্য সচিব জিল্লুর রহমান জনি বলেন, অভ্যুত্থান আর পাল্টা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন (ওইসময়) শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ১৯৭৫ সালের এই দিনে আধিপত্য চক্রের সব ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে জাতীয় স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় বুকে নিয়ে সিপাহি-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে নেমে এসেছিলো। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে থাকা তৎকালীন সেনা কর্মকর্তারা দিনটিকে স্মরণ করে। ওই সময় ৭নভেম্বর অভ্যুত্থানে পূরণ হয়েছিল রাজনৈতিক শূন্যতা। কেন্দ্রীয় ভাবে বিএনপি এই ঘটনাকে সিপাহী-জনতার বিপ্লব হিসেবে অভিহিত করে বলেই আজকে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির এই শোভাযাত্রা ছিলো এবং শোভাযাত্রাকে সফল করতে যুবদলের এই নেতা’ তার হাজার হাজার কর্মী সমর্থকদের নিয়ে ছুটে আসেন।