1. admin@protisomoyersomachar.com : admin : chayan ahmed
হত্যা মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন - দৈনিক দিনের সমাচার
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জাল সনদে চাকরি নেওয়া কুষ্টিয়ার আওয়ামী লীগ নেত্রী চাকরিচ্যুত কুষ্টিয়া চেম্বারের পরিচালকের সাথে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) শুভেচ্ছা বিনিময় তারুণ্যের শক্তিতেই মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব — জিয়া সাইবার ফোর্স কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সেল বাংলাদেশের প্রধান হলেন সাংবাদিক মোঃ খায়রুল আলম রফিক কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির শুভেচ্ছা বিনিময় কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, অস্ত্রের মুখে চিকিৎসার টাকা লুট কুষ্টিয়ার পাঁচ ইউনিয়নে সদর উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির মতবিনিময় নেতাকর্মীদের বই উপহার দিয়ে প্রশংসিত জিয়া সাইবার ফোর্সের নেতা পলাশ কুষ্টিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারী আইনজীবীর মৃত্যু জিয়া সাইবার ফোর্সের সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হলেন পলাশ

হত্যা মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন





মিশন আলী:





কুষ্টিয়ায় পল্লিচিকিৎসক লুৎফর রহমান সাবু হত্যা মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

আজ রোববার দুপুরে কুষ্টিয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ছুমিয়া খানম এই রায় ঘোষণা করেন। ২০১৭ সালের ১১ জানুয়ারি মিরপুর উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়নে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার মিরপুর উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন জাসদের সভাপতি মশিউর রহমান মিলন, জসিম উদ্দিন, এখলাস হোসেন, মুরাদ আলী, মাহাবুল হোসেন, রাশেদুল ইসলাম, ওয়াসিম, রফিকুল ইসলাম ও হেলাল উদ্দিন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বাড়ি মিরপুরের আমবাড়িয়া গ্রামে। রায় ঘোষণার সময় সাত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁদের কঠোর নিরাপত্তায় জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় পরশ আলী নামের এক আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

মামলার এজাহার ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১১ জানুয়ারি দুপুরে মোটরসাইকেলে করে আলমডাঙ্গায় যাওয়ার জন্য লুৎফর রহমান সাবু ও তাঁর ছোট ভাই হাবিবুর রহমান বাড়ি থেকে বের হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় লুৎফর রহমানের মোবাইল ফোনে কল এলে তিনি তাড়াহুড়ো করে বাড়ি থেকে বের হয়ে চলে যান। কিছু সময় পর হাবিবুর রহমান বাইরে গিয়ে দেখতে পান, আমবাড়িয়া কবরস্থানের সামনে আসামি মশিউর রহমান মিলনের হুকুমে অন্য আসামিরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে লুৎফর রহমানকে কুপিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন। এতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই লুৎফর রহমান মারা যান।

ঘটনার পরদিন নিহতের ভাই হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে মিলনসহ ১২ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা ৮ থেকে ১০ জনকে আসামি করে মিরপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।

কুষ্টিয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) খন্দকার সিরাজুল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ১০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছিলেন। পরে দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালতে স্বাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে ৯ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন।

এই ক্যাটাগরির আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দৈনিক দিনের সমাচার
Theme Customized By Theme Park BD
error: Content is protected !!